হাত-পা শেইভিং নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই! অথচ এতে ওয়্যাক্সিং-এর খরচ আর ব্যাথা থেকে কিন্তু সহজেই রেহাই মেলে! অনেক আবার এই শেইভ করাটাকেও অনেকে ভয় পায়! তাছাড়া অথচ এই কাজটা অতি সহজেই আপনি ঘরে বসে করে ফেলতে পারেন বিনা ঝঞ্ঝাটে! বিশ্বাস হচ্ছে না? তবে নিচের হ্যাকদুটো আপনার জন্যই-
শেইভিংয়ে কন্ডিশনার- শেইভিংয়ের কাজটা আরামদায়ক আর ভেজালমুক্ত হবে যদি শেইভ করার আগেই হাতে পায়ে কন্ডিশনার লাগিয়ে নেন। কন্ডিশনার আপনার লোমকে নরম করবে, আর তাছাড়া ত্বককে করবে মোলায়েম। কন্ডিশনার দিয়ে শেইভ করার সময়ই আমার কথার সত্যতা টের পাবেন। প্রথমে হাত পা একটু ভিজিয়ে কন্ডিশনার নিয়ে মেখে নিন। দুই তিন মিনিট পর শেইভ করে ফেলুন। ত্বক ড্ৰাই হবে না, হবে না র্যাশ।
শেইভিংয়ে বডি লোশন- কন্ডশনারের মতো বডি লোশনও কিন্তু শেইভিংয়ের জন্য পারফেক্ট। অন্যান্য শেইভিং লোশনে কিন্তু ত্বক ড্ৰাই হওয়ার আর র্যাশ হওয়ার চান্স থাকে, কিন্তু বডি লোশন দিয়ে শেইভ করলে আর এমনটা হবে না। ওপরের নিয়মের মতো করেই বডি লোশন দিয়ে শেইভ করতে পারেন, তবে এক্ষত্রে ত্বকে লোশন দেয়ার আগেই ত্বক ভেজানো না ভেজানো আপনার ব্যাপার।
তবে যা দিয়েই শেইভ করুন না কেন, শেইভিং শেষে ভালো মতো ময়েশ্চেরাইজার লাগিয়ে নিন। তাহলে ত্বক থাকবে যত্নে।